দু পাশে সারীবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে সবুজ গাছগুলি তার মাঝে সুন্দর আঁকাবাঁকা পথটি নদীর মত বয়ে গেছে ঠিক যেখানে মাঠের পর মাঠ কৃষিজ জমিন সেখানে।কি সুন্দর দেখতে।টিনটিনার চোখ জুড়িয়ে যায়।টিনটিনা সবুজ রং খুব পছন্দ করে সে জানে মহান আল্লাহ্ও সবুজ পছন্দ করেন।আর সে জন্যই প্রতি সপ্তাহে একবার টিনটিনা ছুটে আসে এখানে। দেশটি এখন পরিকল্পিতভাবে সাজানো।দেশের প্রতিটি অঞ্চল দুভাগে বিভক্ত একদিকে আবাসিক এলকা অন্যদিকে কৃষিজ জমিন।আবাসিক এলাকায় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে বহুতল বিল্ডিংগুলি।সরকারের কড়া নির্দেষ কৃষিজ জমিনে বসতবাড়ি করা নিষেদ। টিনটিনা মনের ক্যানভাসে কাব্য আঁকে
সবুজ মানে মুক্ত বাতাস হৃদয়ভরা সরলতা। ভালোবাসার নীলে আকাশভরা সুদ্রতা।
ভাবনাগুলর ভাবার সঙ্গে সঙ্গেই তা তার বেডরুমের এিমাত্রিক দিনপঞ্জিকায় ফুটে উঠে।সে চাইলেই পারে পঞ্জিকা থেকে তার হৃদয়ের সংযোক বিচ্ছিন্ন করতে।হাতের ছোট্ট ব্রেসলেটই সেই কাজ করে।তবে সে বেসিরভাগ সময়ই সংযোগ রাখে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর একটি ।একসময় এই দেশটিই যে দুর্নিতিতে সেরা ছিল তা ভেবেই অবাক হয় টিনটিনা।কিন্তু এখন দুর্নিতি করা খুব কঠিন।গোয়েন্দা রোবটগুলি এতটা ক্ষুদ্র আর ধূর্ত যে কেউই দেশের সম্পদ নষ্ট করতে পারে না।প্রতিটি আবাসিক এলাকা এবং গোয়েন্দা সংস্থায় লাগানো বড় বড় স্ক্রিনে তথ্য পাঠিয়ে দেয় স্পাই রোবটগুলি। নদীমাত্রিক এই দেশটির নদীগুলো এখন নাব্যতায় ভরপুর।মঙ্গল গ্রহ থেকে আসার পঁথে প্রায়দিনই এত সুন্দর দেশটি দেখে সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দেয় হাজারবার।এটিতার পূর্বপুরুষদের দেশ।টিনটিনার দাদা ২০২০ সালে পৃথিবী ছেড়ে মঙ্গল গ্রহে বসতি গড়ে। টিনটিনা ইতিহাস থেকে জেনেছে দেশের এই নদীগুলোই একদিন বিলীন হতে যাচ্ছিল।কিন্তু যেই দেশের মানুষ যু্দ্ধ করেছিল দেশের জন্য তারা কি পারে দেশকে নষ্ট হতে দিতে?তাইতো আন্দোলন করেছিল তারা সবাই নদীগুলোকে বাঁচাতে। টিনটিনার গর্ব হয় এগুলো ভাবলে।টিনটিনা তার মঙ্গল গ্রহে ফিরে যাওয়ার যানটির দকে এগিয়ে যায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জিয়াউল হক
ভালোবাসার নীলে
আকাশভরা সুদ্রতা।
মনে হয় শুভ্রতা হবে । কোথায় একটি খাম তি থেকে গেলনা ???? শেষ হই য়াও হ ই লনা শেষ । তবু স্বাগতম ।• আপনি চাইলে সবাইকে চমকে দিতে পারবেন একদিন। সেই সম্ভার কিন্তু আপনার ভেতরে সুপ্ত । এগিয়ে যান
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।